সিরিয়ার আলেপ্পোতে একটি আবাসিক ভবন ধসে অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছেন। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। রোববার আলেপ্পোর শেখ মাকসুদ জেলার ধসে পড়া ওই পাঁচতলা ভবনের ধ্বংসস্তূপের ভেতর উদ্ধার কাজ চলছে।
সিরিয়ার আলেপ্পোতে একটি আবাসিক ভবন ধসে অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছেন। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। রোববার আলেপ্পোর শেখ মাকসুদ জেলার ধসে পড়া ওই পাঁচতলা ভবনের ধ্বংসস্তূপের ভেতর উদ্ধার কাজ চলছে।
সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, বেশ কিছুদিন ধরে পানি চুইয়ে চুইয়ে পড়ার কারণে ভবনটির ভিত দুর্বল হয়ে পড়েছিল।
গত কয়েক বছরে এই নগরীতে বেশ কয়েকটি ভবন ধসে পড়েছে। সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধের সময় দেশটির সরকারি বাহিনী (আসাদ বাহিনী) ও তাদের মিত্র রাশিয়া আকাশ থেকে বোমা ফেলে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত আলেপ্পো নগরী ঝাঁজরা করে দিয়েছিল।
যুদ্ধে গৃহহীন হয়ে পড়া বহু সিরীয়কে নগরীর ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোতেই পুনর্বাসন করা হয়েছে। ভবনগুলো সংস্কার বা মেরামতের ব্যবস্থাও করা হয়নি। অনেক জায়গায় স্থানীয়রা নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন মেরামত করে বসবাসের উপযোগী করার চেষ্টা করছেন।
এ বিষয়ে সিরিয়া সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, একে তো যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতি, তার ওপর পশ্চিমা নানা নিষেধাজ্ঞার কারণে তাদের দেশ পুনর্গঠনের কাজ গতি পাচ্ছে না।
বাদ সংস্থা জানিয়েছে, বেশ কিছুদিন ধরে পানি চুইয়ে চুইয়ে পড়ার কারণে ভবনটির ভিত দুর্বল হয়ে পড়েছিল।
গত কয়েক বছরে এই নগরীতে বেশ কয়েকটি ভবন ধসে পড়েছে। সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধের সময় দেশটির সরকারি বাহিনী (আসাদ বাহিনী) ও তাদের মিত্র রাশিয়া আকাশ থেকে বোমা ফেলে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত আলেপ্পো নগরী ঝাঁজরা করে দিয়েছিল।
যুদ্ধে গৃহহীন হয়ে পড়া বহু সিরীয়কে নগরীর ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোতেই পুনর্বাসন করা হয়েছে। ভবনগুলো সংস্কার বা মেরামতের ব্যবস্থাও করা হয়নি। অনেক জায়গায় স্থানীয়রা নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন মেরামত করে বসবাসের উপযোগী করার চেষ্টা করছেন।
এ বিষয়ে সিরিয়া সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, একে তো যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতি, তার ওপর পশ্চিমা নানা নিষেধাজ্ঞার কারণে তাদের দেশ পুনর্গঠনের কাজ গতি পাচ্ছে না।